গত ০৮-১০-২৪ প্রকাশিত পত্রিকা থেকে জানা যায় সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল বলেন বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় দূগা'পূজা উপলক্ষে প্রতিমা ভাংচুরের ঘটনা অবাঞ্চিত এবং ভারত মনে করে সামাজিক সম্প্রীতি রক্ষার উৎসবের ক্ষেত্রে এসব ঘটনা প্রকৃত বার্তা দেয় না। তিনি জানান সংখ্যালঘুদের ওপর সাম্প্রতিক আক্রমণ সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের কাছে ভারতের উদ্বেগের কথা জানানো হয়েছে। তিনি আশা করেন সেই সুরক্ষা সংখ্যালঘুদের দেওয়া হবে।’
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হাসিনা সরকারের পতনে ভারতের মোদী সরকার ভীষণ ভাবে ব্যথিত মমা'হত হয়েছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।ক্ষোভে বিভিন্ন নেতাদের উস্কানিমূলক বক্তব্য তো আছেই, অনেকের মতে ইচ্ছাকৃত বাধের পানি ছেড়ে দিয়ে বন্যায় প্লাবিত করা হয়েছে বাংলদেশকে, সীমান্তে টাগে'ট কিলিং এর মাত্রা বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে।ইতিমধ্যে দুইজন সনাতন ধর্মালম্বী সহ বেশ ক'জন বাংলদেশীকে হত্যা করা হয়েছে।সাধারণ মানুষের অভিমত দেশের ভেতরের বিভিন্ন গোষ্ঠীকে বিভিন্ন দাবিতে রাস্তায় নামিয়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রতি নষ্ট করে দাঙ্গা বাধাবার জোর প্রপাগাণ্ডা চালানো হচ্ছে।
দীঘ’
একটানা ষোল বছর ক্ষমতায়
থেকে দেশের প্রতিটি সেক্টর
রাজনৈতিক দলীয়করণ করায় হাসিনার পদত্যগ
এবং দেশত্যাগের সাথে সাথে মন্ত্রী-এমপি,মেয়র-কমিশনার,বড়কতা’ এমন কি জাতীয় মসজিদের খতিবসহ সবাই গাঢাকা, আভ্যন্তরীন
শান্তি-শৃংখলায় নিয়োজিত থানা পুলিশ শুন্য।পুরা
প্রশাসন একেবারেই বিশৃংখল।এমনই
প্রতিকূল অবস্থায় ইনটেরিম সরকার ক্ষমতায় বসতে
না বসতে সুশৃংখল আনসার
বাহিনী সহ অনেকে দাবি নিয়ে ব্যনার
নিয়ে রাস্তায় নেমেছে ।ইনটেরিম
সরকারে ক্ষমতায় বসার দুই
মাস পার হয়েছে কিন্তু দাবি আদায়ের আন্দোলন অদ্যাবধি বন্ধ
হয় নাই। বিভিন্ন
ব্যানার নিয়ে আমাদের হিন্দু
সম্প্রদায়ের কিছু ভায়েরা দাবী
নিয়ে রাস্তায় নেমেছিলেন।এখনো
ঢাকার শাহবাগ - শহীদ মিনারে, চট্টগ্রাম
সহ অন্যান্য শহরে প্রায়শঃ সমাবেশে করছেন শ্লোগান দিচ্ছেন
" দিতে হলে রক্ত আরও
দেব রক্ত" "রক্তের বন্যায় ভেসে
যাবে অন্যায়" ।
সম্ভবতঃ আগষ্ট মাসে আন্দোলনরতহিন্দু ভাইদের একজনকে বলতে দেখলাম তাদের দাবী যদি মানা না হয়, তাদের নিরাপত্তা যদি না দেওয়া হয় তারা সবাই ভারতে চলে যাবে। যেহেতু তারা বাংলাদেশে থাকতে পারছে না ভারতেও মুসলিমরা থাকতে পারবে না। এমন হুমকি দেশ-প্রেমিক কারো কাছ থেকে কাম্য নয়।সাংবাদিকরা যখন আন্দোলনকারীদের একজনকে প্রশ্ন করলেন আপনি কোন থানা থেকে এসেছেন তিনি নিজ থানার নাম বলতে পারলেন না উল্টো প্রশ্নকারীর উপর মারমুখী হওয়ার কারণ কি? বলতে পারবেন আপনার প্রতিবেশী মুসলিম ভাই কি সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে নিরাপদ? বিরোধী রাজনীতি করায়, কিংবা ব্যক্তিগত আক্রোশে, কিংবা দুব'ল হওয়ায় তাদের বাড়ি কি নিরাপদ ? যারা নিরাপত্তার দাবিতে আন্দোলন করছেন তারা আক্রান্ত এলাকায় সংগঠিত হয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাড়িয়ে নিরাপত্তা দিতে না গিয়ে শাহবাগে দাড়ালেন কেন?এতো প্রতিবাদ শাহবাগে, হত্যার প্রতিবাদ নাই কেন ভারতীয় দূতাবাসের সামনে? কোন দুস্কৃতিকারী অন্যায় ভাবে কাউকে আঘাত করতে আসলে, লুটপাট করতে আসলে,মন্দির /উপসনালয় ভাংচুর করতে আসলে কিংবা প্রতিমা ভাংচুর করতে আসলে প্রতিবাদ মিছিলের মতো ঐক্যবদ্ধ ভাবে কেন আমরা সদলবলে প্রতিরোধ করতে পারি না ?
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-আন্দোলনে ধম’-বণ’ নিব্বি’শেষে সবাই রাস্তায় নেমেছিল।বিজয়ের আগ-পরে এমন কোনো ঘটনার কথা শুনি নাই সনাতন ধর্মাবলম্বী ভাইদের কাউকে শুধু ধমে’র কারণে সাম্প্রদায়ীক দাঙ্গায় রক্ত দিতে হয়েছে? রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ, ব্যক্তিগত শত্রুতায় , অথ'নৈতিক লোভ-লালসায় ধম'-বণ নিব্বি'শেষে কেউ না কেউ রাজনৈতিক পট পরিবর্তনে আক্রান্ত হয়। ক্ষমতাসীনদের ছত্রছায়ায় থেকে হত্যা -জুলুম নিযা'তন করে/ নিযা'তনকারীর সহযোগী হয়ে দাপট দেখিয়ে সুবিধা নিলাম। যখন ক্ষমতাচ্যুত হলাম নিযা'তিতরা প্রতিশোধ নিতে গেলে তখন আমি নিরাপরাধ সংখ্যালঘু তা কি করে হয় ? অপরাধীর পরিচয় ধম' দিয়ে নয় অপরাধ দিয়ে হতে হবে।তবে অবশ্যই কোনোভাবেই আইন কাউকে নিজের হাতে তুলে নেওয়ার অধিকার দেয়া যাবে না। সুখের বিষয় চারিদিকে এতো এতো প্রপাগাণ্ডা কিন্তু বাংলাদেশে দেশ-প্রেমিক ধম'-বণ' নিব্বি'শেষে মানুষের ঐক্যের কারণে অদ্যাবধি ধমে'র কারণে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার কোনো নজির নাই।ভারতে বাবরী মসজিদ সহ অসংখ্য মসজিদ, অন্যান্য সংখ্যা লঘুদের উপাসনালয় ভাংগা, নামাজ পড়তে না দেওয়া, গুজরাট, দিল্লিসহ ভারত জুড়ে দাংগা, গরুর মাংস রাখার অজুহাতে জয় শ্রীরাম বলে হাজার হাজার মানুষ হত্যাসহ কি হচ্ছে না ভারতের সংখ্যা লঘুদের উপর ? ফিলিস্তিনিদের উপর ইজরাইলীরা যেভাবে নিপীড়ন নিযা'তন করে ভারতের মুসলমানদের উপর সরকারের মদদে ঠিক একই পন্থায় নিপীড়ন নিযা'তন চলছে।একবার ভাবুন, কেমন আছি আমরা সবার সমান অধিকারের শান্তি ও সম্প্রীতির বাংলাদেশে ?
আমরা
বুঝিনা নাকি নাকি না বোঝার ভান করি ।ইনটেরিম সরকার কেবল দাবী পূরনের জন্য বসেন নাই।দাবি
দাওয়া থাকবে, আন্দোলন হবে কিন্ত কোনটা সময় আর কোনটা সময় নয় ভাবতে হবে। বিগত
পনের বছর যারা গুম-খুন, মামলা-হামলায় নিপীড়িত-নিযা’তিত, যারা জুলাই আগষ্টে আপজন হারিয়েছেন,দেখেছেন
সন্তানসম কিশোর ছাত্রদের গুলিবিদ্ধ লাশ, দেখেছে প্রতিবাদী জনতার রক্তে রক্তাক্ত হতে
রাজপথ,দেখেছে হত্যা করে লাশ পুড়িয়ে ফেলার মত নিষ্ঠুরতম ঘাতকদের কাজ।তারা ভাবতে পারে
এতো সব দাবী নিয়ে রাস্তায় আন্দোলন হুমকী-ধামকী উদ্দেশ্য জাতি-
ধম' নিব্বি'শেষে আমাদের
ছেলে-মেয়েরা যে বিজয়
অজ'ন করেছে তা
ভুলুন্ঠিত করে "আগে ভালো ছিলাম
" কথা প্রতিষ্ঠিত করা। রাষ্ট্র
সংস্কার বাধাগ্রস্থ করে ইনটেরিম সরকারকে ব্যথ’ করে পতিত সরকারকে পূন’বাসিত করার ষড়যন্ত্র,
ভুল হবে কি?
বাংলাদেশ থেকে অনেক সনাতন ভাইয়েরা ভারতে পাড়ি দিয়েছেন এটা অসত্য নয় কিন্তু শুধু অত্যাচার-নিপীড়ণেই পাড়ি দিয়েছেন সেটা সঠিক নয়।কারণ হিন্দু ভাইদের তীথ’স্থান ভারত ,বিশ্বের একামাত্র বৃহত্তর হিন্দু রাষ্ট্র। সুযোগ সুবিধা ভালো হলে শুধু বাংলাদেশ কেন বিশ্বের যে কোনো প্রান্ত থেকে যে কোনো হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক ভারতে ছুটে আসবে।তেমনি সু্যোগ পেলে যে কোনো মুসলমান ,বিশ্বের যে কোনো প্রান্ত থেকে মক্কা-মদীনায় ছুটে যাবে এটা কোনো অস্বাভিক ঘটনা নয়।ভাল আয় করার জন্যও শেষ সম্বল ভিটে মাটি বিক্রি করা লক্ষ লক্ষ টাকা খরছ করে মৃত্যুকে হাতে নিয়ে অনিশ্চিত সুখের আশায় পাড়ি দিচ্ছে অসংখ্য যুবক মরুভূমি-মহাসাগর।মরুভূমিতে শুকিয়ে মরছে মহাসাগরে ডুবে মরছে কিন্তু যাওয়া বন্ধ নাই।
বিশ্বের
অতি ঘনবসতিপূন’ বাংলাদেশ বিভিন্ন ধমা’লম্বীর মানুষের
শান্তিপুন ’সাম্প্রদায়ীক সম্প্রীতির সহাবস্হান বিশ্বে ঈষ’নীয়
তাতে কোন সন্দেহ নাই।তা
নিয়ে আমাদের অহংকার আছে।তবে
ব্যাতিক্রম ও আছে এবং
থাকাটা এতো মানুষের
এতো এতো মতে একেবারেই
অসম্ভব কিংবা অস্বাভাবিক নয়। কারণ
এই দেশেই স্বাথে’র
কারণে বাপ-বেটা,ভাই-ভাই মারামারি খুনাখুনি
হয়।সামান্য
কথা থেকে দুই গ্রামের
মানুষ রক্তক্ষয়ী হানাহানিতে লিপ্ত হয়।আজ অনেকেই আমাদের
বন্ধু, আবার অনেকে চায়
না সম্প্রীতি আর ভ্রাত্ব্তের অটুট
বন্ধনে রাজনৈতিক সামাজিক স্থিতিশীলতায় এদেশের অথ’নৈ্তিক
উন্নতি। ভয়,যদি তাদের দেশেরই
কোনো গোষ্ঠী বাংলাদেশের অগ্রগতিতে
অনুপ্রাণিত হয়ে স্বাধীনতার ডাক
দেয় ।তাই
কখনো রাজাকার-মুক্তিযোদ্ধা, কখনো স্বাধীনতা স্বপক্ষ-স্বাধীনতা বিপক্ষ, কখনো আবার হিন্দু-মুসলিম , কখনো পাকিস্তানী গোয়েন্দাদের নিয়ে কল্পকাহিনী
বানিয়ে জাতীকে বিভক্ত
করে এই দেশ ও দেশবাসীর উপর কর্তৃত্ব করার চেষ্টা আগেও ছিল এখনো আছে।সবাইকে
দেখানো স্বাধীনতা পেয়ে কি লাভ আমাদের কথাই তাদের
মানতে হয়।
আমরা কেনো ভাবি না প্রতিবেশী দুই বাড়ির অথবা দুই গ্রামের দুই সম্প্রদায়ের দুই জনের সাথে আথি'ক দেনা পাওনা নিয়ে, ক্ষমতার দ্বন্দে,রাজনৈতিক মতভেদের কারণে সংঘাত হানাহানি হতেই পারে।হতে পারে দুব'লের উপর সবলের আগ্রাসী কোনো কম'কান্ড।এক্ষেত্রে প্রয়োজন সম-অধিকারের আইনের সুষ্ঠ প্রয়োগ এবং ন্যায় বিচারের মাধ্যমে দোষীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি। কিন্তু দেখছি শুকর যেমন কেবলই ময়লা শুকে বেড়ায় তেমনি আমাদেরই অতিমাত্রিক অসাম্প্রদায়িক ঝান্ডাধারী কোনো কোনো সুশীলজন যে কোনো দুই সম্প্রদায়ের ব্যাক্তির মধ্যে সংঘটিত অপরাধের মাঝে সাম্প্রদায়িকতার গন্ধ শুকতে।ছোটবেলায় হিন্দু শিক্ষকদের সান্নিধ্যই বেশী পেয়েছি,স্নেহ ভালোবাসায়,কে দিদি কে আপু কে মাসী আর কে খালা তফাৎ বুজতে পারিনি।সাম্প্রদায়ীক-সম্প্রীতির শব্দ শুনেছি বলে মনেও করতে পারিনা।অথচ এখন তার চলছে যথেচ্ছা অপ-প্রয়োগ।মনে হয় আমরা যতই শিক্ষিত হচ্ছি নিজেদের মানবিক বলছি,যতই দাবী দাওয়া পদ-পদবি নিয়ে সংগঠন হচ্ছে, রাজনীতিকে ধমে’র চাদরে ঢেকে ফেলছি বা ধম'কে রাজনীতিকরণ করছি ততই যেনো আমাদের মাঝে একের প্রতি অপরের আস্থা হারিয়ে সন্দেহ বাড়ছে সম্প্রীতি কমছে আর দিন দিন দানবে পরিণত হচ্ছি।ভাতৃত্ববোধ,মায়া-মমতা কমছে।দেশ প্রেম এখন কেবলই বক্তৃতা-বিবৃতির চেতনা নামক শব্দে সীমাবদ্ধ।
আমেরিকায়
দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রীদ্বয়ের আলোচনায় আশা করেছিলাম এতো
দিনে ভারতের শোক প্রশমিত
হওয়ার। কিন্তু
অবস্থাদৃষ্টে মনে করা বোধ
হয় ভুল হবে না
যে তা হয় নাই।তাই
অতি আবেগি হয়ে অতি
দ্রুততার সাথে যাচাই বাছাই
ছাড়া মিথ্যাচারের মাধ্যমে ভারতীয় পররাষ্ট্র মুখপাত্র
সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছেন।পূজায়
সরকার নিছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিয়েছিলেন যাতে কোনো সন্ত্রাসী
দুষ্টচক্র কোন প্রকার অঘটন ঘটিয়ে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি
তৈরী করতে না পারে।সরকারের পদক্ষেপের সাথে সাথে পাড়া-মহল্লায়
সকলেই সজাগ ছিল যাতে কেহ দেশে শান্তি-সম্প্রীতি নস্ট করার সুযোগ না পায়। তারপরও
কিছু অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা নিয়েছে।ভারতের সেখানেও কুম্ভিরাশ্রুর
শেষ নাই।ভারতের নেতাদের
ভাবা প্রয়োজন আঠার কোটী মানুষের
প্রতিবেশী দেশ অস্থিতিশীল হলে বিভিন্ন জাতি-গোষ্টীতে ভরপুর দেড়শো কোটী
মানুষের দেশে তার প্রভাব
পড়তে পারে।আঞ্চলিক
শান্তি-সম্প্রীতিতে সমৃদ্ধ হতে হলে
দাদা সুলভ দাম্ভিকতা ত্যাগ
করে ভাবা উচিত কোনো
বিশেষ ব্যক্তির সাথে ব্যক্তির নয়,
রাষ্ট্রের সাথে রাষ্ট্রের, রাষ্ট্রের
মানুষের সাথে রাষ্ট্রের মানুষের
সু-সম্পক’ গড়তে হবে। নেতা-নেত্রীর
নয় প্রতিবেশি দেশের জনগণের প্রতি তাদের আকাংখার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে।
দেশে ভারতের মতো গেরুয়াধারীদের জয়শ্রীরাম বলে আন্দোলনের ডাক, কেহ আবার কালেমা খচীত কালো এবং সাদা পতাকা নিয়ে দিচ্ছে খেলাফতের ডাক, পাহাড়ে অশান্তির কালো ছায়া,ইনটেরিম সরকারের সহনশীলতায় পতিত সরকারের সহযোগীদের সোশাল মিডিয়ায় গুজব, পতিত সরকারের রেখে যাওয়া প্রশাসনে মন্থরতা অতি সম্প্রতি প্রকাশ্যে কারো কারো সরকারের বিরোধীতা,একই মামলায় পূবে’র ন্যায় শত শত আসামী করা, রাজনৈতিক নেতাদের দ্রুত নিবা’চন করে ক্ষমতায় যাওয়ার খায়েশে অতি-অস্থিরতা, নিয়ন্ত্রণহীন অস্থির এবং উদ্ধ’মুখী বাজারের দ্রব্যমূল্য।দেশের সাধারণ মানুষ সত্যিই আজ বড় বেশি শংকিত।দেশের ভেতরে-বাহিরে চলমান ষড়যন্ত্র,একে অপরের প্রতি আস্থাহীন, শ্রদ্ধাবোধহীন, ভ্রাতৃত্ববোধহীন, সহমম্মী’তাহীন, দেশপ্রেমহীন মানুষের সংস্কার ছাড়া এতোবেশি প্রতিকুলতায় গুটি কয়েক অরাজনৈতিক উপদেষ্টাগণ দীঘ’দিনের রাজনৈতিক জঞ্জাল মুক্ত করে পারবেন কি রাস্ট্র মেরামত করতে ?
https://www.youtube.com/channel/UCO9Em15PgixJY8mgVh78rjA