ভারতের লোকসভার পর রাজ্যসভায়ওবিজেপি সরকার উত্থাপিত বিতর্কিত নাগরিক বিল পাশের মাধ্যমে অতি উগ্র সাম্প্রদায়িকতার বিষ বাষ্প শুধু ভারতেই নয় সম্ভবত গোটা দক্ষিণ পুব' এশিয়ায় ছড়িয়ে দিলো। মিঃ নরেন্দ্র মোদী দিতীয় বারের মতো ক্ষমতায় আসার পর সরকারের সরাসরি প্রশ্রয়ে গোমাতা রক্ষার নামে মুসলিম নিধন নিগ্রহ ব্যপকভাবে বেড়ে যায়।এখন বিতর্কিত নাগরিক বিল পাশের মাধ্যমে টাগে'ট করে মুসলিমদের ভিটে মাটি ছাড়ার অমানবিক ব্যাবস্থা বোধ হয় পাকাপাকি করতে যাচ্ছে। ভারতের এটা আভ্যন্তরীণ বিষয় এখন আর ভাবলে চলবে না। আমাদের মনে রাখা ভালো জনপদ যখন আগুনে পোড়ে পাশে দেবালয়ও তা থেকে রক্ষা পায় না ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আধুনিক সভ্যতার যুগে ভারত অসভ্য এবং বব'র আইনের মাধ্যমে যে আগুন লাগাতে যাচ্ছে তাতে সে যতটুকু না পুড়বে তার চেয়ে শতগুন আচে আমাদের সবাইকে পুড়তে হবে তাতে কোনো সন্দেহ নাই। খুবই দুরুহ,তবুও প্রথম থেকেই জোরালো প্রতিবাদ এবং প্রাক-প্রতিরোধের ব্যাবস্থা নিতেই হবে।
আসুন আমাদের জাতীয় অনুষ্ঠানে বিশেষ করে স্বাধীনতার রজতজয়ন্তী, অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র নিমা'নের অবিসংবাদী নেতা জাতীর জনক বংগবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শত বাষি'ক উতযাপনে উগ্র ধম্মা'ন্ধ সাম্প্রদায়িক নেতাদের বয়কট করি তাদের আমন্ত্রণ জানানো থেকে বিরত থাকি। যদি নরেন্দ্র মোদীর মতো ধম্মা'ন্ধ উগ্রবাদী নেতাকে মঞ্চে উঠানো হয় তবে সেটা হবে জাতীর জনক অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র নায়ককে আরও একবার হত্যা করার সামিল।
আমাদের দেশের তথাকথিত সুবিধাবাদি বুদ্ধিবেচি চেতনাধারী অসাম্প্রদায়িকতার ঝান্ডাধারী চেতনাবাজ সুশীল সমাজ আপনাদের এখন শোর উঠে না কেন ?
https://youtu.be/IQPUPWUqv48