ডাক্তার, ইঞ্ছিনিয়ার, শিক্ষক, আমলা, পেশাজিবী, বুদ্ধীজিবী সব ক্ষেত্রে আমরা
গোত্রেগোত্রে এত বেশী মতও পথে বিভক্ত যে
এক
গোত্রের বিপদে
অন্য
গোত্রের কাউকে
পাশে
পাওয়া
এখন
এক
প্রকার
অসম্ভব
বলে
মনে
হয়।
নিজ
গোত্রের বা
দলের
কারোর
উপর
অত্যাচার অমানবিক আচরনে
অথবা
রাজৈনতিক ফায়দা
হাসিলে
যে
প্রতিবাদ ,মামলা,মানব বন্ধন টকশোতে
যে
প্রতিবাদের ঝড়
উঠে তা যদি
একজন
সাধারন
মানুষের বেলায়
সমান
ভাবে দেখা
যেত
অত্যাচারীদের আস্ফালন না কমলেও জ্যামিতিক হারে
বাড়তে
দেখা
যেত
না
। দেখে মনে
হয়
যতক্ষণ
নিজের
উপর
না
আসছে
ততক্ষন
কোন
অন্যায়কে অন্যায় বলা
যাবে
না
অবিচারকে অবিচার
বলা
যাবে
না
বলেই
আমরা
পণ
করেছি
। আর তাই
সমাজ
জাতীর
কাছে যেমন মানবিকতা আশা
করা
যায়
না
তেমনি
অত্যাচারী নিপীড়কদেরও নিবৃত
করা
যাবে
না।
আজ সমাজ দেশ
থেকে অন্যায় ,অবিচার,অত্যাচার দূর করতে হলে গোত্র তন্ত্র মন্ত্র ভেদাভদ
ভুলে
যেতে
হবে।কোন অন্যায় অত্যাচারে কে
আমলা
আর
কে
কামলা
জাতপাত
ভেদাভেদ না
করে কবি নজরুলের বিখ্যাত কবিতার
লাইন
" হিন্ধু
না
ওরা
মুসলীম
ও
জীজ্ঞাসে কোন
জন
/ কান্ডারী বলো
ডুবেছে
মানুষ
সন্তান
মোর
মার
" মনে
করে
তার
পাশে
সাহায্যের মন
মানসিকতা নিয়ে
দাড়াতে হবে
। কোন তোষামদ
বা
কোন
রাজতোষ
পদ
ও
পদবীর
লোভে
নয়
,অন্যায়কে অন্যায় ,ন্যায়কে ন্যায়
,সাদাকে
সাদা,
কালোকে
কালো
বলার
মত
বলিষ্ঠ
চারিত্রীক গূণের
অধিকারী হতে
হবে
। এ ক্ষেত্রে সমাজ
ও
দেশের শিক্ষীতজনকে অগ্রনী
ভুমিকা
পালন
করতে
হবে
বৈকি
।